1. admin@ultimatenewsbd.com : adminsr : Admin Admin
  2. afridhasan.ahb@gmail.com : Shah Imon : Shah Imon
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:২৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে সিঙ্গাপুরের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা উপদেষ্টাদের মধ্যে দায়িত্ব পুনর্বণ্টন, দফতর পেলেন নতুন দুই জন শপথ নিলেন তিন উপদেষ্টা পাসপোর্টের তিন পরিচালক এখন ‘টাকার কুমির’ ৪০০ কোটি টাকার মালিক যে পিয়ন  গুজব প্রতিরোধে কঠোর হচ্ছে সরকার বিশ্বে অনেক বাজার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে: প্রধানমন্ত্রী এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে পদ্মা ব্যাংক বাজার সিন্ডিকেটের সঙ্গে বিএনপির যোগসাজশ খতিয়ে দেখা হচ্ছে: কাদের বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন সৌদি যুবরাজ স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি শ্রমবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: আইনমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলে রেড অ্যালার্ট জারি করবে সরকার: আসিফ নজরুল মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কাফরুল থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ আকরামুল হক

বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনতে বলেছি, বিএনপি পদক্ষেপ নিচ্ছে না: আইনমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক, ultimatenewsbd.com
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২১
  • ১৫২

বিদেশ থেকে চিকিৎসক এনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসা দেওয়ার কথা বললেও বিএনপি পদক্ষেপ নেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনতে আমরা বলেছি। কিন্তু তারা সেটা নিয়ে চিন্তা করছে না। কোনও পদক্ষেপও নিচ্ছে না।

বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে জাতীয় সংসদে বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। বুধবার জাতীয় সংসদে এ সাধারণ আলোচনার জন্য প্রস্তাব তোলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে সংসদে স্মারক বক্তৃতা দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

বিএনপির দলীয় সংসদ হারুনুর রশিদ তার বক্তব্যে বলেন, ‘আমি একাধিকবার সংসদ নেতার সঙ্গে কথা বলেছি। আমি বলেছি, আজকে উনার (খালেদা জিয়া) শারীরিক যে অবস্থা, উনাকে বিদেশে চিকিৎসা নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার অনুমতি দিতে অসুবিধা কোথায়? আপনি তাকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগটি দিন। এতে আপনি সম্মানিত হবেন। দেশের মানুষ আপনাকে অবশ্যই সম্মান করবে। তার (খালেদা জিয়া) যে বয়স, তার যে অবস্থা—এই অবস্থায় তাকে এটা বিবেচনা করা উচিত।’

এর জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘‘বিএনপির সকলেই বলে, ‘আমাদের নেত্রীকে এখনই বিদেশে পাঠাতে হবে।’ আর উনার চিকিৎসা করাতে হবে বিদেশে। আমাদের দেশের চিকিৎসা খুব খারাপ। বিএনপি নেতা খালেদা জিয়া তিন তিনবার হাসপাতালে গেছেন। সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন। আমরা বলেছি, বিদেশ থেকে যদি ডাক্তার আনতে হয়, আনেন। সেই লাইনে কোনও দিন হাঁটবে না। সেই কথা চিন্তাও করবে না। সে বিষয়ে পদক্ষেপও নেবে না। শুধু বলবে—বিদেশ পাঠিয়ে দিতে।’তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতা হারুনুর রশিদ সাহেব বলেছেন, বাঙালি খালি বিদেশে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য ছুটে চলে যান। ওনারা তো ২৬ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। আমি বলবো—সেবা করেন নাই, শাসন করেছেন। ওনারা কী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা তৈরি করেছেন? যেটা থেকে মানুষ বিদেশে গিয়ে স্বাস্থ্য সেবা নেবে না কেন? এখনও বাংলার গরিব জনগণ চায়—ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে বা বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের চিকিৎসা হয়। কারণ, তারা কম খরচে ও বিনা পয়সায় চিকিৎসা পায়। উনারা তো দেখেন খালি পশ্চিম দিক, কাবা শরিফের পরে আর আমাদের চেয়ে আগে। ওই জায়গার মধ্যে উনারা ন্যস্ত। সেটা থেকে বের হতে পারছেন না।’১৯৯৬ সালের পর আওয়ামী লীগের ক্ষমতা গ্রহণকে সোনালী অধ্যায় বলে দাবি করেন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতা নিয়ে আইনের শাসন চালু করে। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করে। দেশের উন্নয়ন হচ্ছে।’ আইনমন্ত্রী বলেন, ‘একটা উন্নয়ন সঙ্গে সঙ্গে হয়ে যায় না। এটা ভাঙা সুটকেস থেকে আলাউদ্দিনের চেরাগ নয় যে কোকো জাহাজ হয়ে যাবে। এটা করতে হলে প্রথম ভৌত অবকাঠামো দাঁড় করাতে হয়। এই ১২ বছরে প্রধানমন্ত্রী সেটা করেছেন। এটার ফল আগামী ১২ বছরে দেখবেন।’

বিএনপি নেতা হারুনের এই বক্তব্য প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘একজন সংসদ সদস্য যদি আরপিওটা না পড়ে আসেন।’ তিনি বলেন, ‘ওরা কীভাবে নির্বাচিত হয়ে আসেন। আরপিওতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী বিধান আছে। সেটা কেমন করে হয়, যখন নির্বাচনের শিডিউল হয়, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন পর্যন্ত যদি কোনও প্রতিযোগী না থাকে। তাহলে তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী বলে ঘোষণা করা হয়। এটা আইনে আছে। উনাকে আমার এইটা দেখাতে হবে—এটা তো আমার জানা ছিল না। উনাকে আমি বলি, আপনি আইনটা দেখেন, আইনে যদি আছে দেখেন। তাহলে এটা আর বলিয়েন না। আমি জানি, এটা জানি, এটা আছে। তাই বেআইনি কোনও কথা এখানে বলিয়েন না।’

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘পঁচাত্তরের পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভূ-লুণ্ঠিত করেছিল তারা। এটাকে তারা বলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা। আর ছেঁড়া গেঞ্জি হয়ে যায় ড্যান্ডি ডাইংসহ বড় বড় শিল্প কারখানা। আর ভাঙা সুটকেস থেকে বের হয়ে আসে কোকো জাহাজ। কৃষক সার চাইতে গেলে বন্দুকের গুলি নামে গণতন্ত্রে। অন্ধকার অধ্যায়ের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল বঙ্গবন্ধুর আইনের শাসনকে আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করা এবং বন্দুকের নলের মাধ্যমে দেশ শাসন করা।’

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

© আল্টিমেট কমিউনিকেশন লিমিটেডের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান   ***চলছে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম***
Theme Customized BY LatestNews