1. admin@ultimatenewsbd.com : adminsr : Admin Admin
  2. afridhasan.ahb@gmail.com : Shah Imon : Shah Imon
বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৪:৩৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
ব্যাংকে এক পরিবারের ৩ জনের বেশি পরিচালক নয়, আইনের খসড়া অনুমোদন বিএনপি নেতাদের বিবেক-বুদ্ধি, চক্ষুলজ্জা হারিয়ে গেছে: কাদের নির্বাচনে সাংবাদিক-পর্যবেক্ষকদের বাধা দিলে ২-৭ বছরের জেল কূটকৌশল নয়, আলোচনার জন্যই বিএনপিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে: সিইসি সংলাপের চিঠি ভোট চুরির লেটেস্ট কৌশল: মির্জা ফখরুল রমজানের পবিত্রতাও নষ্ট করতে চায় বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না: বিএনপির আমান নওগাঁয় নারী মৃত্যুর ঘটনায় কেউ দোষী হলে নেয়া হবে বিভাগীয় ব্যবস্থা: র‍্যাব ব্যয় সংকোচনে পুলিশের ইফতার মাহফিলও বাতিল তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনা ও হ্যান্ডলিং করতে চায় জাপান নেতাকর্মীদের ইফতার মাহফিল না করার নির্দেশ শেখ হাসিনার একাত্তরে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা চলছে

পদ্মা সেতুর দুর্নীতি আড়াল করতেই ‘ষড়যন্ত্র তত্ত্বে’ সরকার: রিজভী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২২ জুন, ২০২২
  • ৪৯

পদ্মা সেতুর দুর্নীতি ও সমালোচনা আড়াল করতেই সরকার ‘ষড়যন্ত্র তত্ত্ব’ সাজিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেছেন, পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্নীতি পাগলা ঘোড়ার মতো বেসামাল হয়ে পড়েছে। মানুষের সমালোচনাকে বাকরুদ্ধ করার জন্যই দমননীতি কার্যকর করা হচ্ছে।

বুধবার (২২ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা আসলেই আমাদের সমাজের অভ্যন্তরে অঘোষিত যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। তার ক্ষমতা অজেয় ও তার কর্তৃত্ব অনতিক্রম্য। কদিন আগে তিনি আরও বেশি ক্ষমতা চান বলে জানিয়েছেন। এ মনোবৃত্তি হিটলার-মুসোলিনীর মতো।

তিনি বলেন, বর্তমানে শেখ হাসিনার যেটুকু ক্ষমতা তাতেই গণতন্ত্র, নির্বাচন, বাক-স্বাধীনতা দুমড়ে-মুচড়ে রাস্তার ধারে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এরপর আরও বেশি ক্ষমতার অধিকারী হলে দেশটাকে কোন পর্যায়ে নিয়ে যাবে তা চিন্তা করতেও গা শিউরে ওঠে। আর্তনাদ আর হাহাকারে দেশ ভরে উঠবে। শুরু হবে অন্ধকার প্রতিক্রিয়া ও দাসত্বের বাতাবরণ। শেখ হাসিনা আরও বেশি ক্ষমতার অধিকারী হলে জনগণের বিবেক ও চিন্তার স্বাধীনতা এবং আলো ও অগ্রগতি চিরতরে ধুলিস্যাৎ হয়ে যাবে।

বিএনপির এ অন্যতম মুখপাত্র বলেন, গত শনিবার (১৮ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবে ইউট্যাবের একটি ঘরোয়া দাওয়াতে আমি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক ও তিনজন সাংবাদিক উপস্থিত ছিলাম। আমন্ত্রিত অতিথিসহ সব মিলিয়ে ১০ থেকে ১২ জন ছিলেন। এখানে যদি নাশকতার কোনো পরিকল্পনা করা হতো, তাহলে সিসিটিভির ক্যামেরার আওতার মধ্যে কিভাবে আমরা ডাইনিং কক্ষে গিয়ে বসলাম। সেখানে অনেকেই সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলেন। এটিকেই এখন ‘ষড়যন্ত্র তত্ত্ব’ হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এবং তাদের দলদাস কিছু শিক্ষক।

তিনি বলেন, আসলে এক দেশে দুই আইন। ক্লাবসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর আওয়ামী নেতা-মন্ত্রীদের অভয়ারণ্য। অনেক রাত পর্যন্ত তারা ক্লাবে আড্ডা দেয় এবং লনটেনিস খেলাসহ নানাবিধ কর্মকাণ্ড চালায়। তাদের জন্য সাত খুন মাফ। অথচ কোনো শিক্ষকের আমন্ত্রণে বিরোধী দলের কোনো নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু সময়ের অবস্থান করলেই সেখানে নাশকতার গন্ধ পায় সরকার।

রিজভী বলেন, এমনকি অন্য দেশের অনেক শিক্ষক-বুদ্ধিজীবীকে অহরহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়, যেটিতে অধিকাংশই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অগোচরে ব্যক্তিগত বা বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তারা দিব্যি সারা বিশ্ববিদ্যালয়ে দাপিয়ে বেড়ান। মূলত, সরকার তাদের সমালোচনাকারীদের কড়া নজরদারিতে রেখেছে। এখন বাংলাদেশের মানুষের দেহ ও মন সার্বক্ষণিক নজরদারিতে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

© আল্টিমেট কমিউনিকেশন লিমিটেডের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান   ***চলছে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম***
Theme Customized BY LatestNews