1. admin@ultimatenewsbd.com : adminsr : Admin Admin
  2. afridhasan.ahb@gmail.com : Shah Imon : Shah Imon
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
ইসি থেকে এনআইডি সেবা স্বরাষ্ট্রে নিতে বিল পাস আবারও ক্ষমতায় এলে দেশে কাঁচা রাস্তা থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী বিচার ব্যবস্থা পুরোপুরি সরকারের নিয়ন্ত্রণে: মির্জা ফখরুল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে চলমান মামলা বাতিলের সুযোগ নেই: আইনমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নিউ ইয়র্ক যাচ্ছেন রবিবার দুর্গাপূজায় মণ্ডপ আর না বাড়ানোর অনুরোধ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর রংপুরে ১২৪০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ফরমায়েশি রায়ে সাজা দেওয়া হতে পারে তারেক-জোবাইদাকে, আশঙ্কা বিএনপির বিএনপিকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দেওয়ার পরও লজ্জা নেই: তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী রাষ্ট্রবিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদূতদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দেবো না, তবে জনগণের ক্ষতি করলে রেহাই নয়: প্রধানমন্ত্রী বিএনপি অশান্তির পথে হাঁটছে, সহিংসতার ইঙ্গিত দিচ্ছে: ওবায়দুল কাদের শরীয়তপুর ও ঠাকুরগাঁওয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে বিল সংসদে

কান্নাজড়িত চেহারায় লাবণ্য ফেরালেন ইউএনও নাহিদ বারিক

নিজস্ব প্রতিবেদক, ultimatenewsbd.com
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২০
  • ২২৯

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার মুসলিমনগর এলাকার নতুন বাজার গিয়াসউদ্দিনের বস্তিতে অগ্নিকান্ডে বসত ঘর পুড়ে যাওয়ায় ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের হাতে বই খাতা তুলে দেওয়া হয়েছে।

২৯ নভেম্বর অগ্নিকান্ড কবলিত বাচ্চাদের মাঝে নতুন বই-খাতা এবং অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয় যাতে তাদের লেখাপড়া চলমান থাকে। এতে তাদের কান্নাজড়িত চেহারায় লাবণ্য ফিরে আসে।

উপজেলার নির্বাহী অফিসার নাহিদ বারিক শিক্ষা উপকরণ প্রদান সহ চাল দেয়া হয়।

এদিকে আগুনে পুড়ে যাওয়া চর্তুথ শ্রেণীর চার জন, প্রথম শ্রেণীর দুই জন, তৃতীয় শ্রেণীর দুই জন এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর দুই জন, ও মাদ্রাসা পুুড়য়া তৃতীয় শ্রেণীর একজন ও চর্তুথ শ্রেণীর একজন শিক্ষার্থীর মাঝে বই ও শিক্ষা উপকরণ দেয়া হয়।

ইউএনও নাহিদা বলেন, আগুনে ওই পরিবারগুলোর সব কিছু পুড়ে গেছে। তাঁরা সকলেই গার্মেন্টসকর্মী ও অস্বচ্ছল। তাদের ঘরের আসবাবপত্রসহ মালামালের সঙ্গে বই খাতাসহ সকল কিছু পুড়ে গেছে। ওই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় যাতে ব্যাঘাত না ঘটে তাই বই ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে পরিবার প্রতি ৩০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়।

২৬ নভেম্বর অগ্নিকান্ডের পর বস্তিতে সাবিনা বলেন, ‘আমরা সব বই আগুনে পুড়ে গেছে। এখন আমি কিভাবে পড়বো।’

শিশুদের অভিভাবকেরা বলেন, ‘বাচ্চারা করোনার জন্য স্কুলে যেতে পারছিল না। তাই বাসায় বইগুলো নিয়মিত পড়তো। বৃহস্পতিবার রাতেও বই পড়ছিল। এর মধ্যে আগুন লেগে যায়। সবাই ঘর থেকে বের হলেও বাচ্চাদের বই খাতা সহ মূল্যবান কিছুই নিয়ে বের হতে পারেনি।’

ক্ষতিগ্রস্তরা অভিভাবকেরা বলেন, ‘১০ থেকে ১৫টি শিশু স্কুলে পড়ালেখা করে। তাদের সবারই বই খাতা পুড়ে গেছে। করোনার বন্ধ শেষে স্কুল খোললে কিভাবে তারা স্কুল করবে এটা নিয়ে হতাশায় অভিভাবকেরা।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

© আল্টিমেট কমিউনিকেশন লিমিটেডের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান   ***চলছে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম***
Theme Customized BY LatestNews