1. admin@ultimatenewsbd.com : adminsr : Admin Admin
  2. afridhasan.ahb@gmail.com : Shah Imon : Shah Imon
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
ব্যাংকে এক পরিবারের ৩ জনের বেশি পরিচালক নয়, আইনের খসড়া অনুমোদন বিএনপি নেতাদের বিবেক-বুদ্ধি, চক্ষুলজ্জা হারিয়ে গেছে: কাদের নির্বাচনে সাংবাদিক-পর্যবেক্ষকদের বাধা দিলে ২-৭ বছরের জেল কূটকৌশল নয়, আলোচনার জন্যই বিএনপিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে: সিইসি সংলাপের চিঠি ভোট চুরির লেটেস্ট কৌশল: মির্জা ফখরুল রমজানের পবিত্রতাও নষ্ট করতে চায় বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না: বিএনপির আমান নওগাঁয় নারী মৃত্যুর ঘটনায় কেউ দোষী হলে নেয়া হবে বিভাগীয় ব্যবস্থা: র‍্যাব ব্যয় সংকোচনে পুলিশের ইফতার মাহফিলও বাতিল তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনা ও হ্যান্ডলিং করতে চায় জাপান নেতাকর্মীদের ইফতার মাহফিল না করার নির্দেশ শেখ হাসিনার একাত্তরে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা চলছে

কান্নাজড়িত চেহারায় লাবণ্য ফেরালেন ইউএনও নাহিদ বারিক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২০
  • ২০৬

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার মুসলিমনগর এলাকার নতুন বাজার গিয়াসউদ্দিনের বস্তিতে অগ্নিকান্ডে বসত ঘর পুড়ে যাওয়ায় ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের হাতে বই খাতা তুলে দেওয়া হয়েছে।

২৯ নভেম্বর অগ্নিকান্ড কবলিত বাচ্চাদের মাঝে নতুন বই-খাতা এবং অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয় যাতে তাদের লেখাপড়া চলমান থাকে। এতে তাদের কান্নাজড়িত চেহারায় লাবণ্য ফিরে আসে।

উপজেলার নির্বাহী অফিসার নাহিদ বারিক শিক্ষা উপকরণ প্রদান সহ চাল দেয়া হয়।

এদিকে আগুনে পুড়ে যাওয়া চর্তুথ শ্রেণীর চার জন, প্রথম শ্রেণীর দুই জন, তৃতীয় শ্রেণীর দুই জন এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর দুই জন, ও মাদ্রাসা পুুড়য়া তৃতীয় শ্রেণীর একজন ও চর্তুথ শ্রেণীর একজন শিক্ষার্থীর মাঝে বই ও শিক্ষা উপকরণ দেয়া হয়।

ইউএনও নাহিদা বলেন, আগুনে ওই পরিবারগুলোর সব কিছু পুড়ে গেছে। তাঁরা সকলেই গার্মেন্টসকর্মী ও অস্বচ্ছল। তাদের ঘরের আসবাবপত্রসহ মালামালের সঙ্গে বই খাতাসহ সকল কিছু পুড়ে গেছে। ওই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় যাতে ব্যাঘাত না ঘটে তাই বই ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে পরিবার প্রতি ৩০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়।

২৬ নভেম্বর অগ্নিকান্ডের পর বস্তিতে সাবিনা বলেন, ‘আমরা সব বই আগুনে পুড়ে গেছে। এখন আমি কিভাবে পড়বো।’

শিশুদের অভিভাবকেরা বলেন, ‘বাচ্চারা করোনার জন্য স্কুলে যেতে পারছিল না। তাই বাসায় বইগুলো নিয়মিত পড়তো। বৃহস্পতিবার রাতেও বই পড়ছিল। এর মধ্যে আগুন লেগে যায়। সবাই ঘর থেকে বের হলেও বাচ্চাদের বই খাতা সহ মূল্যবান কিছুই নিয়ে বের হতে পারেনি।’

ক্ষতিগ্রস্তরা অভিভাবকেরা বলেন, ‘১০ থেকে ১৫টি শিশু স্কুলে পড়ালেখা করে। তাদের সবারই বই খাতা পুড়ে গেছে। করোনার বন্ধ শেষে স্কুল খোললে কিভাবে তারা স্কুল করবে এটা নিয়ে হতাশায় অভিভাবকেরা।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

© আল্টিমেট কমিউনিকেশন লিমিটেডের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান   ***চলছে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম***
Theme Customized BY LatestNews