1. admin@ultimatenewsbd.com : adminsr : Admin Admin
  2. afridhasan.ahb@gmail.com : Shah Imon : Shah Imon
সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:০৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
ইসি থেকে এনআইডি সেবা স্বরাষ্ট্রে নিতে বিল পাস আবারও ক্ষমতায় এলে দেশে কাঁচা রাস্তা থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী বিচার ব্যবস্থা পুরোপুরি সরকারের নিয়ন্ত্রণে: মির্জা ফখরুল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে চলমান মামলা বাতিলের সুযোগ নেই: আইনমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নিউ ইয়র্ক যাচ্ছেন রবিবার দুর্গাপূজায় মণ্ডপ আর না বাড়ানোর অনুরোধ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর রংপুরে ১২৪০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ফরমায়েশি রায়ে সাজা দেওয়া হতে পারে তারেক-জোবাইদাকে, আশঙ্কা বিএনপির বিএনপিকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দেওয়ার পরও লজ্জা নেই: তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী রাষ্ট্রবিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদূতদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দেবো না, তবে জনগণের ক্ষতি করলে রেহাই নয়: প্রধানমন্ত্রী বিএনপি অশান্তির পথে হাঁটছে, সহিংসতার ইঙ্গিত দিচ্ছে: ওবায়দুল কাদের শরীয়তপুর ও ঠাকুরগাঁওয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে বিল সংসদে

করোনাকালীন সঙ্গী অক্সিমিটার

নিজস্ব প্রতিবেদক, ultimatenewsbd.com
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৪ জুলাই, ২০২১
  • ২৫২

করোনায় সবচেয়ে বড় আতঙ্ক কখন আবার শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়। যার ফলে শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে। খুব সহজে অক্সিজেনের মাত্রা দেখা যায় অক্সিমিটারের সাহায্যে। এই যন্ত্রটি আঙুলের ডগায় লাগালেই পরীক্ষা সম্ভব এটি দিয়ে হার্টবিটও মাপা যায়।  

অক্সিমিটার, ছোট যন্ত্রটি কীভাবে কাজ করে? ক্লিপ দিয়ে বসানো যন্ত্রটির এক অংশ শরীরের রক্তের ভেতর দিয়ে আলো ছড়ায়, যা অপর অংশ আবার গ্রহণ করে। রক্তে ভেতর দিয়ে আলো চলাচলের সময় তার কতটুকু রক্তে শোষিত হয়েছে, সেটির পরিমাপ হিসাব করে নির্ণয় হয় রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, একজন সুস্থ মানুষের ৯৬ থেকে ৯৮ শতাংশ অক্সিজেন ওঠানামা স্বাভাবিক। কিন্তু তা ৯০-এর নিচে নামলেই শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।  

মাথা, বুক ব্যথা ও হার্টবিট বেড়ে যেতে পারে শরীরের অক্সিজেন কমে গেলে। সুস্থ থাকলে অক্সিজেনের মাত্রা ৯৫-এর নীচে গেলেও চিন্তার কারণ নেই। তবে করোনা বা অন্য কোনো রোগ থাকলে ৯৪ থেকে কমলেই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।  

এই পরীক্ষার জন্য মধ্যমা প্রধান হলেও, তর্জনী বা বুড়ো আঙুলও ব্যবহার হয়। এমনিতে দিনে দু’বার আর করোনা হলে প্রতি চার থেকে ছয় ঘণ্টা অন্তর পরীক্ষা করতে পারেন। তবে আঙুল ঠাণ্ডা হলে বা জ্বর হলে অনেক সময়েই ভুল রিডিং আসতে পারে, সে ক্ষেত্রে একটু বিরতি দিয়ে আবার মাপতে হবে। এছাড়া অক্সিমিটারের ব্যাটারি স্লো হয়ে গেলে বা নখে নেইলপলিশ থাকলেও সঠিক রিডিং নাও আসতে পারে।  

ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও দীর্ঘমেয়াদি ফুসফুস কিংবা হৃদরোগে ভুগলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই এসব রোগীর উচিত রক্তে অক্সিজেনের মাত্রার দিকে নজর রাখতে অক্সিমিটার সঙ্গে রাখা। বাজারে এখন অনেক ধরনের অক্সিমিটার পাওয়া যায়। এগুলোর দাম এক হাজার থেকে তিন হাজার টাকার মধ্যে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

© আল্টিমেট কমিউনিকেশন লিমিটেডের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান   ***চলছে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম***
Theme Customized BY LatestNews